চট্রগ্রাম বাঁশখালী কাথারিয়ার সোর্স আবু তালেব ও বাবা ফোরকান সুদি শামশুর গোপন তথ্য পাস। ব্যবস্তা নেবে RAB কাথারিয়ার সোস আবু তালেব ও বাবা ফোরকান সুদি শামশুর গোপন তথ্য পাস ব্যবস্তা নেবে RAB।
নিউজ ডেক্স
আপডেট: ২০২১-০৯-১০ , ০৭:২৪ পিএম
বাঁশখালী কাথরিয়া
চট্টগ্রামের বাঁশখালীর অন্ধকার জগতের গডফাদার ও অবৈধ কর্মকান্ডের এবং অন্যায়ের দৌড়াত্ব এতই বেড়েছে যে, এখন আর কেউ নেই যে অভিযোগ কিংবা প্রতিবাদ করে রেহাই পাবেন। বিগত সংবাদ গুলোতে বহুবার এই দুর্নীতিবাজ দুষ্টচক্র এর খবর প্রচারিত হয়েছে। এরপরও থেমে নেই মাদক বাণিজ্য সহ সকল অবৈধ কর্মকান্ড। বাঁশখালী কাথারিয়া তে ফোরকান নামক এক ব্যক্তির মাদক কারবার এর দৌড়াত্বের খবর জেনেছেন। এখন শোনা যাচ্ছে সে নাকি তার বাপের টাকা দিয়ে মদ খাচ্ছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন।গাঁজা খাচ্ছি বাবা খাচ্ছি সমস্যা কি? পুলিশ আমাদেরকে ধরবেনা। আমি খাচ্ছি সাথে একটা মেয়ের কন্ঠে শোনা যাচ্ছে। সেটা নাকি তার মা বলছে আমি নাকি গাজা খাই ।আমি গাঁজা খাই গাজা বিক্রি করি । সমস্যা কি? এগুলো আমরা টাকা দিয়ে খাই। তিনি বলেন।আমার স্বামীকে থানায় কখনো গ্রেপ্তার করতে পারবে না। আমরা মাসহারা টাকা দিয়ে থাকি। সেই সমস্ত কথা শুনা যাচ্ছে। ফোনকান নামে ছেলেটা যে গাড়িটি ব্যবহার করে সেই গাড়ির নং চট্রমেট্র ১৫/৭৩৪৪। এই গাড়ি করে বাঁশখালী থেকে চট্টগ্রাম কখনো পাঠাও কখনো কাঁচামাল কখনো সবজি কখনো মাছ। এসব আনা নেয়া করে। আসল রহস্যটা কি? নতুন ব্রিজ দেখলে গাড়িটি চেক করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এদিকে এলাকার জনগণের পক্ষে অসহায় আজিজ বলেন।আবু তালেব দীর্ঘদিন অবৈধ ব্যবসার সাথে জড়িত । তার সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ভয়ে কেউ মুখ খোলে না। প্রশাসনের সাথে তার ভাল সম্পর্ক রয়েছে। তিনি যেন একজন প্রশাসন মেনেজার হয়ে গেলেন। বাঁশখালী কাথারিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেব বলেন, আবু তালেব নামে কেউ নাই মূল দলে। তিনি আরও বলেন, তাকে আ. লীগের দলে যোগ দিয়েছেন এমন মনে নেই। তিনি আওয়ামী লীগ করে এরকম আমার জানাও নাই। কে কি রকম ব্যবসা করে তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নিতে পারবো না। কারন ওনি দলে নাই । উনি দলের কেউ না। আমরা কিভাবে ব্যবস্থা নেব। তিনি আরো বলেন, বাঁশখালী আদালত পুরানো মামলায় যারা আছেন তাদের কে গ্রেপ্তার করার জন্য অনুরোধ করছি। বাঁশখালীর থানার ওসি মহোদয় কে বাগমারার আরেক ভুক্তভোগী আব্দুল জলিল বলেন, আমার বউ টাকা নিয়েছে ৮ হাজার টাকা নিয়েছে। এখন সুদসহ দাবি করে ২০ হাজার টাকা। যদি টাকা দিতে না পারি আমাকে আমার স্ত্রীকে হুমকি দিচ্ছে মেরে ফেলবে। কমপক্ষে ৩ হাজারের উপরে স্টাম্প তার বাসায় রয়েছে। তাকে আটক করলে এগুলো উদ্বার করা সম্ভব হবে । আরেক ভুক্তভোগী প্রবাসি বাসিন্দা বলেন , মা করে গাজার ব্যবসা ছেলে করে বাবার ব্যবসা। পিতা করে সুদির ব্যবসা। তাদের কাছে এলাকার লোকজন জিম্মি। গত কয়কদিন আগে আওয়ামী লীগের নেতা মরহুম সুলতানুল কবির চৌধুরীর সুযোগ্য সন্তান গালিব চৌধুরীর নাম ব্যবহার করে জনপ্রতি ১০০০ টাকা করে দিয়ে মানববন্ধনের আয়োজন করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোন গালিব চৌধুরী তাদেরকে ডাকে নাই। যে লোকগুলা বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে নিয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ঝগড়া। যেমন ৯ নং ওয়াডের কিছু লোকজনের মুখে এরকম কথা শোনা যাচ্ছে।। বিস্তারিত আরো কিছু রেকোর্ট নিয়ে আসবে ২য় পর্বে।
Publisher & Editor:
চেয়ারম্যান আজগর আলি মানিক ০১৮৭২৬৩৭৩১০#০১৯৪২৩৩৫৪৬৩
Contact Address
জামান টাওয়ার পুরানা পল্টন ঢাকা
স্টুডিও৮৫ নয়া পল্টন ঢাকা
রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ১৪১৪৫২/২০১৭